জাতিসংঘ গঠনের ইতিহাস, জন্ম ও বিকাশ
জাতিসংঘ গঠনের ইতিহাস – বিংশ শতাব্দীতে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস ছিল উল্লেখ করার মতো একটি ঘটনা। ২০১৯ সালের অক্টোবরে এই প্রতিষ্ঠান ৭৪ বছর পার করেছে। এই তো আর কিছুদিন পরেই জাতিসংঘ ৭৫ বছর পূর্ণ করবে। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এই প্রতিষ্ঠানের জন্ম হলেও এই দীর্ঘ সময়ে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় তা কতটুকু সফল হয়েছিল, সেটা ছিলো প্রতিষ্ঠার পর থেকে সবথেকে বড় প্রশ্ন।
জাতিসংঘ (মার্কিন) একটি আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক এবং রাজনৈতিক সংস্থা যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য নিবেদিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ ঘটনার পরে যখন আন্তর্জাতিক নেতারা শান্তি বজায় রাখতে এবং যুদ্ধের অব্যাহতি এড়াতে একটি নতুন আন্তর্জাতিক সংস্থা গঠনের প্রস্তাব করেছিলেন তারপর ১৯৪৫ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জাতিসংঘ ৫১টি সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে তার যাত্রা শুরু করে। যার সদর দপ্তর আমেরিকার নিউইয়র্কে। বর্তমানে জাতিসংঘের ১৯৩ জন সদস্য রয়েছে।
জাতিসংঘের প্রধান উদ্যোগগুলির মধ্যে রয়েছে শান্তি নিশ্চিতকরণের বিকল্পগুলি অন্বেষণ, জরুরী পরিস্থিতিতে খাদ্য ও চিকিত্সা সহায়তা সরবরাহ এবং বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষকে মানবিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে সংঘাত রোধ করা। যদিও জাতিসংঘের তার নীতি, আমলাতন্ত্র এবং ব্যয়ের জন্য মাঝে মাঝে সমালোচিত হয়, তবুও সংস্থাটি শত শত সফল শান্তিরক্ষা মিশন সম্পাদন করেছে।
আজকে আমরা জানবো জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস, মূল অঙ্গসংগঠন এবং উদ্দ্যেশ্য সম্পর্কে।
Contents
জাতিসংঘ গঠনের ইতিহাস
আটলান্টিক সনদ
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে, একটি আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী রাষ্ট্রগুলির মধ্যে বিরোধ সমাধানের জন্য ১৯১৯ সালে লীগ অফ নেশনস তৈরি করেছিল। কিন্তু এই উদ্যোগ পুরোপুরি ব্যার্থ হয়েছিল। তাই একটি নতুন ও সংস্কারকৃত প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা থেকেই জাতিসংঘের জন্ম।
১৯৪১ সালের ১৪ই আগস্ট তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল আটলান্টিক মহাসাগরে ব্রিটিশ নৌ-তরী প্রিন্সেন্স অব ওয়েলসে গোপন বৈঠক করেন যেখানে তারা আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠা করার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। তারা বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য আটলান্টিক সনদ নামক একটি ঘোষণাপত্র নিয়ে এসেছিল। এই সনদ বিশ্বের ২৬টি দেশ সমর্থন করে।
যুক্তরাষ্ট্র ১৯৪১ সালের ডিসেম্বরে যুদ্ধে যোগ দেয় এবং জার্মানি, ইতালি এবং জাপানের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ দেশগুলি চিহ্নিত করতে প্রথমবারের মত “জাতিসংঘ” নামটি নিয়ে আসে। জাতিসংঘের নামকরণ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট।
১৯৪২ সালের পহেলা জানুয়ারি ২৬টি মিত্র দেশের প্রতিনিধিরা ওয়াশিংটনে মিলিত হন। সেখানে তারা একটি ঘোষণা পত্র স্বাক্ষর করে যা ওয়াশিংটন ঘোষণা নামে পরিচিত হয়, যেখানে মূলত মিত্র শক্তির যুদ্ধের উদ্দেশ্যগুলি বর্ণনা করা হয়।
ডাম্বারটন ওকস সম্মেলন
১৯৪৪ সালের ২১শে আগস্ট-২৯শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওয়াশিংটনের ডাম্বারটন ওকস ভবনে জাতিসংঘের রূপরেখা প্রণয়ন, নিরাপত্তা পরিষদ গঠন, স্থায়ী সদস্য নির্বাচনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন মিলিত হয় এবং জাতিসংঘের ৫টি স্থায়ী সদস্য নির্বাচিত করা হয়।
পরবর্তীতে ১৯৪৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইয়াল্টা সম্মেলনে এই ৫টি সদস্যকে Veto (আমি মানি না) ক্ষমতা প্রদান করা হয়।
সানফ্রান্সিসকো সম্মেলন
- ২৬শে জুন, ১৯৪৫ঃ ৫০টি দেশের সদস্যরা ১১১ ধারা বিশিষ্ট জাতিসংঘ সনদে স্বাক্ষর করেন।
- ১৫ই অক্টোবর, ১৯৪৫ঃ ৫১ তম দেশ হিসাবে পোল্যান্ড জাতিসংঘ সনদে স্বাক্ষর করে।
- তাই এর প্রতিষ্ঠাকালিন সদস্য ৫১টি।
- ২৪শে অক্টোবর, ১৯৪৫ঃ জাতিসংঘ সনদ কার্যকর হয়।
তাই ২৪শে অক্টোবরই জাতিসংঘের জন্মদিন।
জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার পাঁচটি প্রধান লক্ষ্যঃ
- বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।
- বিভিন্ন জাতি তথা দেশের মধ্যে সম্প্রীতি স্থাপন করা।
- অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের মধ্যে সহযোগিতা গড়ে তোলা।
- জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবার স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকারের প্রতি সম্মান গড়ে তোলা।
- বিভিন্ন দেশের মধ্যে বিদ্যমান বিবাদ মীমাংসা করা।
জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন সমূহঃ
জাতিসংঘ তার সকল কার্যক্রম ৬টি অঙ্গ সংগঠনের মাধ্যমে পরিচালনা করে। নিচে জাতিসংঘের সকল অঙ্গ সংগঠন সমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
সাধারণ পরিষদঃ
- সাধারণ পরিষদ হল জাতিসংঘের প্রধান নীতিনির্ধারণী সংস্থা যা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
- সকল সদস্য রাষ্ট্র এখানে প্রতিনিধিত্ব করে।
- সবার একটি করে ভোট দেওয়ার অধিকার আছে।
- প্রতিবছর সেপ্টেম্বর মাসের ৩য় মঙ্গলবার এর সাধারণ সভার বার্ষিক অধিবেশন শুরু হয়।
- সভাপতির মেয়াদ ১ বছর।
নিরাপত্তা পরিষদঃ
এই ১৫ সদস্যের কাউন্সিল আন্তর্জাতিক শান্তি এবং সুরক্ষা রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করে এমন ব্যবস্থাগুলির তদারকি করে। নিরাপত্তা পরিষদ কোনও হুমকি বিদ্যমান কিনা তা নির্ধারণ করে এবং জড়িত পক্ষগুলিকে এটি শান্তিপূর্ণভাবে নিষ্পত্তি করতে উত্সাহিত করে।
- সদস্য ১৫ জন। স্থায়ী ৫ জন। অস্থায়ী ১০ জন। ১৯৬৫ সালের আগে পর্যন্ত ১১ জন ছিলো।
- অস্থায়ী সদস্যের মেয়াদ ২ বছর।
- কোন প্রস্তাব বাস্তবায়নের জন্য ৯ জন (৫ জন স্থায়ী ও ৪ জন অস্থায়ী) সদস্যের সম্মতির প্রয়োজন হয়।
- সভাপতির মেয়াদ ১ মাস।
- ৫টি স্থায়ী সদস্যঃ
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাজ্য
- রাশিয়া
- চীন
- ফ্রান্স
- আন্তর্জাতিক আদালতের রায় নিরাপত্তা পরিষদ বাস্তবায়ন করে।
অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদঃ
অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং পরিবেশগত সমস্যা সম্পর্কিত নীতি প্রণয়ন ও সুপারিশ করে। এটিতে ৫৪ জন সদস্য রয়েছেন যারা সাধারণ পরিষদ দ্বারা তিন বছরের মেয়াদে নির্বাচিত হন। এটিকে জাতিসংঘের পরিবার বলা হয়। জেনেভাতে বছরে ২ বার অধিবেশন বসে।
অছি পরিষদঃ
আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার-বঞ্চিত যে- সমস্ত জাতি বা অঞ্চলের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব জাতিসংঘের উপর ন্যস্ত, সে সমস্ত জাতি বা দেশের রক্ষণাবেক্ষণ করা এবং যাতে তারা যথাসম্ভব দ্রুত সময়ে আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার ও স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে,তার জন্য কাজ করাই অছি পরিষদের দায়িত্ব। এর মাধ্যমে স্বাধীনতাপ্রাপ্ত কয়েকটি দেশ হল নাউরু, নিউগিনি, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, ক্যামেরুন প্রভৃতি। ১৯৯৪ সালে পালাউ’র স্বাধীনতা প্রাপ্তির মাধ্যমে অছি পরিষদের কার্যক্রম নেই বললেই চলে।
- জাতিসংঘের মূল অঙ্গসংগঠন সমূহের একটি হচ্ছে অছি পরিষদ
- নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী রাষ্ট্র এর সদস্য।
আন্তর্জাতিক আদালতঃ
১৯২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি লীগ অব নেশন্স এর অঙ্গসংগঠন হিসেবে আন্তর্জাতিক আদালত প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হলে ৩ এপ্রিল, ১৯৪৬ জাতিসংঘের অঙ্গসংস্থা হিসেবে আন্তর্জাতিক আদালত কার্যক্রম শুরু হয়। একাধিক রাষ্ট্রের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিলে এবং রাষ্ট্রসমূহ নিজেরা উক্ত সমস্যার সমাধান করতে ব্যর্থ হলে উভয় পক্ষ আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার চাইলে আন্তর্জাতিক আদালত উক্ত বিষয়ের আইনগত দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত দেয়।
- সদর দপ্তরঃ নেদারল্যান্ডের হেগ।
- ১৫ জন বিচারপতি।
- বিচারপতিদের কার্যকাল ৯ বছর।
- সভাপতির মেয়াদ ৩ বছর।
- একটি দেশ থেকে একই সময়ে একজন বিচারক নিযুক্ত হতে পারে।
- কোন বিচারক দ্বিতীয় মেয়াদে নিযুক্ত হতে পারে না।
- কোন বিচারপতিকে পদচ্যুত করা যায়না।
সচিবালয়ঃ
- জাতিসংঘের মূখ্য কার্যনির্বাহী সংস্থা।
- জাতিসংঘের প্রশাসনিক দপ্তর।
- দপ্তর সংখ্যাঃ ৮টি।
- ১ জন মহাসচিব, ১ জন উপমহাসচিব, ১২ জন অধস্তান সাচিব, ১২ জনের অধিক সহকারী সচিব নিয়ে এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
- জাতিসংঘের সকল কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দু।
- অবস্থানঃ নিউইয়র্ক।
- ইউরোপীয় সদর দপ্তরঃ জেনেভা।
জাতিসংঘের সদস্য হওয়ার যোগ্যতাঃ
বিশ্বের যে কোন শান্তিকামী দেশ জাতিসংঘের সদস্য হতে পারে। এজন্য প্রতিটি সদস্যকে দুটো শর্ত পূরণ করতে হয়। শর্তগুলো হলো-
- জাতিসংঘ সনদের নিয়মকানুন মেনে চলার অঙ্গীকার পূর্বক আবেদন করতে হয়।
- নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন সাপেক্ষে সাধারণ পরিষদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সম্মতির প্রয়োজন হয়।
জাতিসংঘের সদস্য পদ থেকে বহিষ্কারের নিয়মঃ
জাতিসংঘ সনদের মূলনীতি সমূহ ভঙ্গের কারণে সদস্য দেশসমূহকে বহিষ্কার করা যেতে পারে। কোন সদস্য রাষ্ট্র জাতিসংঘ সনদের মূলনীতিসমূহ ক্রমাগতভাবে লঙ্ঘন করলে নিরাপত্তা পরিষদের সুপারিশক্রমে সাধারণ পরিষদ উক্ত সদস্য রাষ্ট্রকে জাতিসংঘ থেকে বহিষ্কার করতে পারে। জাতিসংঘ এ যাবতকাল পর্যন্ত তার কোন সদস্যকে বহিষ্কার করেনি।
আরো জানুনঃ পদ্মা সেতু সম্পর্কে a to z
জাতিসংঘ সম্পর্কে বিবিধ তথ্যঃ
- প্রধান উদ্যোক্তাঃ মার্কিন প্রেসিডেন্ট এফডি রুজভেল্ট।
- সচিবালয়ের প্রধানঃ মহাসচিব।
- প্রথম মহাসচিবঃ ট্রিগভেলি। (নরওয়ে)
- বর্তমান মহাসচিবঃ অ্যান্তনিও গুতেরেজ। (পর্তুগাল)
- জাতিসংঘ দিবসঃ ২৪শে অক্টোবর।
- জাতিসংঘের অফিসিয়াল ভাষাঃ ৬টি।
- ইংরেজি।
- আরবি।
- ফারসি।
- চীনা।
- রুশ।
- স্প্যানিশ।
- যে মহাসচিব শান্তিতে মরোণোত্তর নোবেল পুরষ্কার পানঃ হ্যামারশোল্ড।
- এ পর্যন্ত জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাকিবর্গ ১৬টি নোবেল পুরস্কার লাভ করেছে।
- জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয়ঃ জাপানে।
- আয়ের উৎসঃ সদস্য দেশ সমূহের চাঁদা।
- একমাত্র মুসলমান মহাসচিবঃ কফি আনান। (ঘানা)
বাংলাদেশ ও জাতিসংঘঃ
- সদস্য পদ লাভ করেঃ ১৭ই সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে।
- ২৯ তম অধিবেশনে ১৩৬ তম সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে।
- বাংলাদেশের চাঁদার হারঃ মোট বাজেটের ০.০১%
- শেখ মুজিবা বাংলায় ভাষণ দেনঃ ২৫শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে। সেই ভাষণে ৫০টি ইস্যু তুলে ধরেন।
- যে সকল মহাসচিব বাংলাদেশ সফর করেনঃ
- কুর্ট ওয়াল্ড হেইম -১৯৭৩
- পেরেজ দ্যা কুয়েলার – ১৯৮৯
- কফি আনান – ২০০১
- বান কি মুন – ২০০৮ ও ২০১১
- এন্তনিও গুতেরেজ – ২০১৮
- নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হয় ২ বার।
- ১৯৭৯-১৯৮০
- ২০০০-২০০১
- সাধারণ পরিষদের প্রথম বাংলদেশি সভাপতিঃ হুমায়ূন রশিদ চৌধুরী।
- নিরাপত্তে পরিষদের প্রথম বাংলদেশি সভাপতিঃ আনুয়ারুল করিম চৌধুরী।
- বর্তমান স্থায়ী প্রতিনিধিঃ রাবাব ফাতিমা।
তাহলে আপনারা জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস সম্পর্কে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারলেন, যা আপনার বিসিএস কিংবা যেকোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সহায়ক হবে। আমাদের আরো গুরুত্বপূর্ণ লেখা চর্যাপদ এবং বিসিএস পরীক্ষায় বাংলা সাহিত্যে প্রস্তুতি নিয়ে পরিপূর্ণ লেখা রয়েছে। এগুলো পড়ে নিবেন। জমির পরিমাপ সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট দেওয়া আছে এটিও এখনই দেখে নিন।
Good job